লম্বা, পুরু ও ঘন চুল প্রত্যেক মানুষেরই স্বপ্ন কিন্তু খুব কম মানুষই এমন চুল পেয়ে থাকেন। আপনি হয়তো যত্ন নিয়ে চুলে তেল লাগাচ্ছেন, খুবই কম ক্যামিকালের ব্যাবহার করছেন, যতোটা সম্ভব কোমল থাকা যায় চুলের পরিচর্যায় ততোটাই করছেন। তাও, প্রচুর পরিমাণে আপনার চুল পড়ছে,চুল খুবই নিস্তেজ সাথে তার বৃদ্ধির হারও খুব কম? যদি আপনি উক্ত সমস্যাগুলোর ভূক্তভূগী হয়ে থাকেন তাহলে এই হেয়ার টনিক আপনার জন্য’ই
সব প্রাকৃতিক উপকরণ দিয়ে তৈরি হওয়ায় এই হেয়ার টনিকের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং চুলের জন্য নিরাপদ এই ভেষজ হেয়ার টনিকে রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেলস ও অ্যাসিড , যা রক্ত প্রবাহকে বাড়িয়ে দেয়, স্কাল্পে জমে থাকা তেল অপসারণ করে, চুলের বন্ধ হয়ে যাওয়া কূপ গুলি খুলে দেয় যার ফলে চুলের বৃদ্ধি উদ্দীপিত হয়।
আপনার চুলে লক্ষণীয় পার্থক্য আনতে এটি প্রায় ১০-১৪ দিন সময় নেবে।
এই Hair Tonic কে বলা যায় চুলের রাজা। এটি শুধু চুলের গ্রোথ ঘটায় না, সাথে চুল পড়া তো কমায়ই এবং চুলের অকালপক্কতাও সুন্দরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। এটা সঠিক ভাবে ঘুমোতেও সাহায্য করে।
আপনার স্কাল্পে ভাল মানের কোনো তেল এপ্লাইয়ের পর, ভালভাবে শ্যাম্পু করার পর শুকনা স্কাল্পে এটা সপ্তাহে তিন/ চার দিন যদি এপ্লাই করতে পারেন তাহলে, শুধু চুল পড়া কমবে না, চুলের গ্রোথও বাড়বে ৷
এটি শুধু চুল পড়া বন্ধ করবে না, খুশকির মত বিরক্তিকর সমস্যাকে সহজেই বাই বাই বলতে পারবেন এটি ব্যবহারের মাধ্যমে।
এতে আছে বিভিন্ন রকমের ভিটামিন, মিনারেল বিশেষত ভিটামিন সি, যেটা একটা প্রাকৃতিক হেয়ার টনিক। স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে। চুলকে হেলদি ও মজবুত করে ৷
এটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল রূপে কাজ করে, যেটা খুশকি, স্ক্যাল্পের অন্যান্য সমস্যা যেমন চুলকানি, ফুসকুড়ি এসব কমায় ৷
চুলের জন্য এটা কিন্তু জাস্ট অনবদ্য। কারণ এটা চুলের গোড়া মজবুত করে ও নারিশ করে। তার ফলে চুল পড়া বন্ধ হয়, এবং চুল পড়া বন্ধ হওয়া মানেই চুলের বৃদ্ধি ঘটা। যদি আমাদের প্রসেস অনুযায়ী ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে চুল শুধু ঘন’ই হবে না, স্ক্যাল্প হবে খুশকি ও জট মুক্ত এবং সাইনি ৷
ব্যবহার:
শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে শুকানোর পর অল্প করে টনিক স্প্রে করে লাগাতে হবে। যেসব জায়গায় চুল কম সেসব জায়গায় লাগান HTS Anti hair loss scalp.
Reviews
There are no reviews yet.